ব্রুনাই কাজের ভিসা

ব্রুনাই কাজের ভিসা

ব্রুনাই কাজের ভিসা

বর্তমানে ব্রুনাই কাজ করতে অনেকেই যাচ্ছেন। আবার অনেকেই রয়েছেন যারা দীর্ঘদিন যাবত সেখানে কাজ করে চলেছেন। ২০২৪ সালে ব্রুনাই কাজের ভিসা নিয়ে যেতে অনেকেই আগ্রহী। আজকের আমাদের এই আর্টিকেল এ ব্রুনাই সংক্রান্ত তথ্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

যেমন, ব্রুনাই কাজের বেতন কত, ব্রুনাই যেতে কত টাকা লাগে, ব্রুনাইভ ভিসা প্রসেসিং, ভিসার দাম, কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন, বাঙালিরা কেমন ধরনের কাজ করে ইত্যাদি। চলুন এই সকল বিষয় সংক্রান্ত তথ্যগুলো জেনে আসি।

ব্রুনাই যেতে কত টাকা লাগে

বাংলাদেশ থেকে ব্রুনাই যেতে খরচ হয়ে থাকে প্রায় তিন থেকে চার লক্ষ টাকা। বিভিন্ন এজেন্সির উপর নির্ভর করেও ভিসার দাম কম অথবা বেশি হয়ে থাকে। তবে সকল প্রসেস নিজ থেকে সম্পূর্ণ করতে পারলে খুবই স্বল্প টাকার মধ্যে ব্রুনাই যাওয়া সম্ভব। যে কোনো এজেন্সি এর মাধ্যমে গেলে ৩ লক্ষ থেকে সাড়ে তিন লক্ষ টাকা লাগবে।

বিদেশে যাবার পূর্বে আমাদের সেই দেশ সম্পর্কে জানা উচিত। যদি পূর্ব থেকে আপনার এই সকল বিষয়গুলো অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনাকে কেউ সহজে বোকা বানাতে পারবে না। বিদেশ যাবার ক্ষেত্রে আমাদের বিশেষভাবে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মেডিকেল এবং ফিঙ্গারপ্রিন্ট এও সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং পূর্ব থেকে পরিশ্রম কমানো উচিত।

ব্রুনাই কাজের বেতন কত

ব্রুনাইয়ে একজন শ্রমিক কাজ করে প্রতি মাসে আয় করাতে পারবেন বাংলাদেশের মুদ্রাই প্রায় ৪০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা। তবে কাজে ক্যাটাগরির ওপর নির্ভর করে এবং বিভিন্ন কোম্পানির উপর নির্ভর করে বেতন পরিবর্তন হয়ে থাকে। প্রাথমিক অবস্থায় কাজ করে ৪০ হাজার টাকার মতো বেতন পাওয়া সম্ভব। ওভারটাইম এবং দক্ষতা বৃদ্ধির সাথে সাথে বেতন বৃদ্ধি পেতে থাকবে।


ব্রুনাই ভিসা প্রসেসিং

ব্রুনাই ভিসা প্রসেসিং হওয়ার জন্য বেশ কিছু ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হয়। এই ডকুমেন্টগুলো সব সময় অরিজিনাল হতে হয়। তাছাড়া ভিসা পাওয়া সম্ভব নয়। ব্রুনাই ভিসা প্রসেসিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হলে বেশ কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন। যেমন,
  • বৈধ পাসপোর্ট
  • দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • ভিসা ফরম পূরণ
  • ফরওয়ার্ডিং পাত্র বা আমন্ত্রণ পত্র
  • পূর্বের একাধিক পাসপোর্ট থাকলে তা
  • এয়ারলাইন্স এর টিকিট
  • হোটেল রিজার্ভেশন এর টিকিট
  • এনআইডি কার্ড ইত্যাদি

ব্রুনাই ভিসার দাম কত

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে ব্রুনাই যেতে চান তাহলে আপনার ভিসা খরচ সহ মোট খরচ হবে ৩ লক্ষ থেকে চার লক্ষ টাকা। তবে এজেন্সি ভেদে কিছু টাকার পরিবর্তন হতে পারে। আবার আপনারা যদি দালালদের মাধ্যমে যান তাহলে আপনাদের খরচ অনেক অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে আপনাদের ৫ লক্ষ টাকার আশেপাশে হতে পারে।

ব্রুনাই ভিসা চেক করার নিয়ম

অনলাইনের মাধ্যমে বর্তমান সময়ে যেকোনো দেশের ভিসা খুব সহজেই চেক করা সম্ভব। তেমনিভাবে আপনারা চাইলে ব্রুনাইয়ের ভিসা ও চেক করতে পারেন খুব সহজেই। এই সকল ওয়েবসাইটগুলোর মাধ্যম দিয়ে আপনারা ভিসা চেক করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে প্রথমত আপনাদেরকে একটি ব্রাউজার ওপেন করে নিতে হবে। অথবা আপনারা এই লিংক এর মাধ্যমেও যেতে পারবেন কাঙ্খিত স্থানে।


তারপরে ভিসা নাম্বার এবং ক্যাপচার কোড দিয়ে চেক এ ক্লিক করবেন। তাহলে আপনি আপনার ভিসা সংক্রান্ত তথ্য দেখতে পারবেন। আরেকটি ওয়েবসাইটে দেখতে হলে প্রথমে আপনাকে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে, তারপর ভিসার ক্যাটাগরি সিলেক্ট করতে হবে, তারপরে দেশের নাম উল্লেখ করে সাবমিট করবেন। তাহলে আপনারা আপনাদের ভিসা সংক্রান্ত তথ্য দেখতে পারবেন। এভাবে খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে আপনারা ভিসা চেক করতে পারবেন।

ব্রুনাই ভিসা আবেদন করার নিয়ম

আপনারা ব্রুনাই ভিসার জন্য অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারেন। অথবা আপনারা এজেন্সির সাহায্য নিয়েও আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন। আপনি যেহেতু কাজ করার জন্য যাবেন সুতরাং আপনারা এজেন্সির সাহায্য নেবেন।

তবে সাহায্য নেবার পূর্বে আপনারা জেনে নেবেন সেই এজেন্সি সম্পর্কে। যে এজেন্সির মাধ্যমে যাবেন সেই এজেন্সি বৈধ নাকি অবৈধ সম্পর্ক জেনে নেবেন। যাতে করে আপনি পূর্ব থেকেই সতর্কতা অবলম্বন করতে পারেন।

ব্রুনাই যেতে কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন

ব্রুনাই যেতে হলে বেশ কিছু ডকুমেন্টস বা কাগজপত্র এর প্রয়োজন হয়। শুধু ব্রুনাই না বাংলাদেশ থেকে যে কোন দেশে যাবার ক্ষেত্রেই আমাদের কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। যে সকল কাগজপত্র গুলো আমাদের ভিসা পাবার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কি কি ডকুমেন্টস প্রয়োজন ব্রুনাই যাবার ক্ষেত্রে তা
নিম্নে উল্লেখ করা হলো।
  • প্রথমত আপনার একটি পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে এবং পাসপোর্টে সর্বনিম্ন ছয় মাস বা তার বেশি মেয়াদ থাকতে হবে।
  • পাসপোর্ট এর দুইটি ফাঁকা পৃষ্ঠা থাকতে হবে।
  • সদ্য তোলা ছবির প্রয়োজন হবে।
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট।
  • এনআইডি কার্ড।
  • জন্ম সনদ।
  • মেডিকেল রিপোর্ট।
  • করোনা টিকা কার্ড।
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
আরো অন্যান্য ডকুমেন্টসের প্রয়োজন হতে পারে।

ব্রুনাই গিয়ে বাঙালিরা কি কি কাজ করেন

বাঙালিরা অনেক ধরনের কাজ করে থাকেন ব্রুনাইয়ে। আপনারা যারা বর্তমানে সময়ে ব্রুনাই যাবেন তারা এই সংক্রান্ত তথ্য জানতে বেশি আগ্রা প্রকাশ করে থাকেন। কারণ তারা ব্রুনাই গিয়ে কেমন ধরনের কাজ করবে তা পূর্ব থেকে অভিজ্ঞতা নেওয়ার জন্য।
  1. ইলেকট্রনিক্স
  2. হোটেল
  3. ড্রাইভিং
  4. শেফ
  5. মেকানিক্যাল
  6. ক্লিনার
  7. ফ্যাক্টরি
  8. ফার্মার
আরো অন্যান্য অনেক রকম কাজ করে থাকেন। এই সকল কাজগুলোর মধ্যেও আরো ক্যাটাগরি রয়েছে। যে সকল ক্যাটাগরিতে বাঙালিরা কাজ করে থাকেন।

ব্রুনাই যেতে কত বছর বয়স লাগে

ব্রুনাই যেতে সর্বনিম্ন ১৮ বছর বয়স হতে হবে। তাছাড়া আপনি কাজ করার উদ্দেশ্য নিয়ে ব্রুনাই যেতে পারবেন না। বাংলাদেশের একজন নাগরিক হতে হলে আপনাকে অবশ্যই ১৮ বছর বয়স অতিক্রম করতে হবে তবে আপনি এ দেশের নাগরিক হবেন।


আপনার নাগরিক হওয়ার পরে অন্য দেশে কাজ করার জন্য যেতে পারবেন। যাদের বয়স ৪৫ বছরের বেশি তারা ব্রুনাই গিয়ে কাজ করতে পারবে না। যাদের বয়স ১৮ বছর এর বেশি এবং ৪৫ বছরের কম তারা মূলত ব্রুনাই গিয়ে যে কোনো ধরনের কাজ করতে পারবেন।

ব্রুনাই কোন কাজের চাহিদা বেশি

আমরা জানি সকল কাজের চাহিদায় একরকম নয়। কোন কাজের চাহিদা বেশি থাকে আবার কোন কাজের চাহিদা তুলনামূলক অর্থে কম থাকে। যে সকল কাজগুলো চাহিদা বেশি আপনি সেই সকল কাজগুলোতে অভিজ্ঞ হয়ে ব্রুনাই গেলে খুব সহজেই কাজ পেয়ে যাবেন। যে কারণে মূলত আপনারা জানতে চান কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি। যে সকল কাজগুলো চাহিদা বেশি তা হলঃ-
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • ড্রাইভিং
  • মেকানিক্যাল
  • ক্লিনার
  • কন্সট্রাকশন
  • হোটেল বা রেস্টুরেন্ট
  • ফার্মার ইত্যাদি।

ব্রুনাই ফ্রি ভিসা কি

ব্রুনাই ফ্রি ভিসা হচ্ছে এমন এক ধরনের ভিসা যার মাধ্যমে আপনি ব্রুনাই প্রবেশ করার পরে নিজের ইচ্ছামত কাজ করতে পারবেন। নির্দিষ্ট একটি কোম্পানিতে আপনাকে কাজ করতে হবে না। একটি কাজের পাশাপাশি অন্যান্য কাজ করতে পারবেন। এক কথায় আপনি যদি ব্রুনাই ফ্রি ভিসা নিয়ে যান তবে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারবেন। একে মূলত আমরা ফ্রি ভিসা বলে থাকি।

ব্রুনাই অনেকেই ফ্রি ভিসা নিয়ে কাজ করতে যাই। আবার বর্তমান সময়ে অনেকে যাবেন। ফ্রি ভিসার মাধ্যমে গেলে যদি কাজের চাহিদা বেশি থাকে তবে খুব দ্রুত সময়ে কাজ পেয়ে যাবেন। এবং কোম্পানি ভিসার থেকে ফ্রি ভিসায় গিয়ে বেশি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

ব্রুনাই ফ্রি ভিসা পাওয়ার উপায়

ব্রুনাই ফ্রি ভিসা পেতে হলে আপনাকে আপনার যাবতীয় কাগজপত্র গুলো সঙ্গে নিয়ে দ্রুতাবাসে যোগাযোগ করতে হবে। দূতাবাসে গিয়ে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো দিয়ে কি কাজের জন্য যাবেন উল্লেখ করে সেই বিষয়ে আবেদন পত্র জমা দেবেন।


সেগুলো তারা পর্যবেক্ষণ করে আপনাকে ভিসা দেওয়া যাবে কি যাবে না তা সিদ্ধান্ত নেবে। বাংলাদেশে অনেক এজেন্সি রয়েছে যারা বাংলাদেশ থেকে অন্যান্য দেশে মানুষ প্রেরণ করেন। আপনি ঢাকার যে সকল দূতাবাসগুলো রয়েছে সেগুলোর মাধ্যম দিয়ে খুব সহজেই ব্রুনাই যেতে পারেন।

ব্রুনাই ফ্রি ভিসায় বেতন কত

ব্রুনাই ফ্রি ভিসার বেতন চল্লিশ হাজার থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা। কাজের ক্যাটাগরের উপর নির্ভর করে বেতন কমবেশি হয়ে থাকে। কোন কোন কাজের বেতন কম এবং কোন কোন কাজের বেতন অনেক বেশি হয়ে থাকে। একজন শ্রমিক যদি ভালো কোম্পানিতে ভালো মানের কাজ করে তা হলে তিনি এক লক্ষ টাকার মতো বেতন পাবেন প্রতি মাসে।

ব্রুনাই ফ্রি ভিসায় যেতে কত টাকা লাগে

ব্রুনাই ফ্রি ভিসা নিয়ে গেলে খরচ হয় প্রায় ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা। তবে বর্তমান সময়ে খরচ তুলনামূলকভাবে পূর্বের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। যাবার পূর্বে অবশ্যই আপনারা এজেন্সি থেকে আপডেট তথ্য জেনে নেবেন। আপনি যে এজেন্সির সহায়তা নিয়ে যাবেন তারা আপনাকে পূর্বে এই সকল তথ্যগুলো সম্পর্কে অবগত করবে যদি আপনি সচেতন হন।

বাংলাদেশ থেকে অনেকেই অনেক দেশে বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা নিয়ে অর্থ উপার্জন করার জন্য যাচ্ছেন। আপনিও যেহেতু ব্রুনাই অর্থ উপার্জন করার জন্য যাচ্ছেন। সুতরাং এই সংক্রান্ত বিষয়গুলো আপনার জানা প্রয়োজন। যাতে করে আপনি কারো কাছে ধরা না খান। সঠিক তথ্য জানলে কেউ আপনার কাছ থেকে অতিরিক্ত টাকা নিতে পারবে না।

ফ্রি ভিসার চাহিদা কেমন

ব্রুনাই ফ্রি ভিসা চাহিদা সব সময় এক রকম থাকে না। যে সময় কাজের চাহিদা বেশি থাকে সেই সময় ফ্রি ভিসার চাহিদা তুলনামূলক অর্থে অনেক বেশি থাকে। কিন্তু কাজের চাহিদা কম হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ফ্রি ভিসার চাহিদা ও কমতে থাকে। কারণ কাজ যদি না থাকে তাহলে আপনি ফ্রি ভিসায় গিয়ে বিভিন্ন রকম কাজ খুঁজে পাবেন না। সে ক্ষেত্রে আপনি সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন।


যেমন, ইনকাম না থাকা শর্তেও খরচ চলবে। কিন্তু কোম্পানি ভিসায়ী গেলে অবশ্যই কাজ পাবেন। তবে নির্দিষ্ট কোম্পানি ছাড়া অন্য কোম্পানিতে কাজ করতে পারবেন না। কাজ পেতে দেরি হলেও সমস্যা হবে না। কারণ আপনি নির্দিষ্ট কোম্পানিতে কাজ করতে যাচ্ছেন। তাই যাওয়ার পরে আপনারা জেনে বুঝে যাবেন।

পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ব্রুনাই ভিসা চেক

বর্তমান সময়ে অনলাইনের মাধ্যমে ভিসা চেক করা সম্ভব। পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে ও ভিসা চেক করা যায়। ভিসা চেক করতে হলে প্রথমে আপনাদেরকে একটি ব্রাউজার ওপেন করে নিতে হবে। তারপরে ভিসা চেক লিখে সার্চ দেবেন। প্রথমেই যেই ওয়েবসাইটটি আসবে সেখানে ক্লিক করবেন।

তারপর আপনারা দেখতে পারবেন ভিসা নাম্বার দেওয়ার অপশন এবং ক্যাপচার অপশন। সেখানে সঠিকভাবে পূরণ করে সাবমিট এ ক্লিক করবেন। তাহলে আপনি আপনার ভিসা সংক্রান্ত তথ্য দেখতে পারবেন।

ফ্রি ভিসায় গিয়ে বাঙালিরা কি ধরনের কাজ করেন

ফ্রি ভিসায় গিয়ে বাঙালিরা অনেক ধরনের কাজ করে থাকেন। যারা ব্রুনাই ফ্রি ভিসা নিয়ে যায় তারা নিজের ইচ্ছামত কাজ করে থাকে। নির্দিষ্ট একটি কাজও তারা করতে পারবে আবার সেই কাজটি ভালো না লাগলে অন্য কাজেও করতে পারবে। কাজের চাহিদা যখন বেশি থাকে তখন ফ্রি ভিসায় গিয়ে অনেক বেশি টাকা অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। ফ্রি ভিসায় গিয়ে বাঙালিরা যে সকল কাজ করেন তা হলোঃ-
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • ড্রাইভিং
  • কন্সট্রাকশন
  • হোটেল বা রেস্টুরেন্ট
  • মেকানিক্যাল
  • ক্লিনার
  • ফার্মার ইত্যাদি।

ব্রুনাই এর টাকার মান কত

ব্রুনাই এর ১ ডলার সমান বাংলাদেশের ৮০ টাকা। তবে টাকার মান পরিবর্তনশীল। যে কারণে কিছু সময় সামান্য কম অথবা বেশি হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে, ব্রুনায়ের এক ডলার সমান ৭০ টাকা হতে পারে, আবার ৯০ টাকা হতে পারে। তবে বর্তমান সময়ে ব্রুনাই এর এক ডলার সমান বাংলাদেশি মুদ্রায় ৮০ টাকা রয়েছে।

আরো জানতে ভিজিট করুন
নবীনতর পূর্বতন